শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৫১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
বি.সি.জি বাংলাদেশ কুচিপুড়ি ডান্স এসোসিয়েশন ও নৃত্যকুড়ি নৃত্যালয়ের ১৩তম প্রতিষ্ঠা বাষির্কী উদযাপন। বাংলাদেশ বাউল সমিতি হবিগঞ্জ সদর উপজেলা নতুন কমিটি গঠন। সাজিদ পরদেশীকে সভাপতি, এম এ বাছিত সাধারণ সম্পাদক। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যতীত উচ্চাঙ্গ নৃত্যের প্রশিক্ষক, অভিযোগ অনিয়মের। হবিগঞ্জ নারী উদ্যোক্তাদের ইফতার মাহফিল অনুষ্টিত। হবিগঞ্জ সচেতন নাগরিক কমিউনিটির উপদেষ্ঠা সাইফুদ্দিন জাবেদকে সংগঠনের নতুন কার্যকরী কমিটির ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান। বানিয়াচং উপজেলা প্রেসক্লাবের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত যাত্রী এবং ড্রাইভারদের মধ্যে বাকবিতন্ডা, বাড়ছে জনদূর্ভোগ। হবিগঞ্জ সচেতন নাগরিক কমিউনিটির প্রধান উপদেষ্ঠা জিয়াউল হাসান তরফদার মাহিনকে সংগঠনের নতুন কার্যকরী কমিটির ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান। ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং এবং ভাষা প্রশিক্ষণকোর্সের হবিগঞ্জ জেলা’র সকল শিক্ষার্থীদের বাছাই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে অযুক্তিকভাবে টমটম ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্তকে হবিগঞ্জ যাত্রী কল্যান পরিষদের বয়কট

সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে সরকার

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৭
  • ৪২০ বার পঠিত
ফাইল ছবি

সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিটি সদস্য দেশপ্রেম, পেশাদারিত্ব এবং উন্নত নৈতিকতার আদর্শে স্ব স্ব দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করে যাবেন বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেছেন।

সরকার সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নে সর্বাত্মক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতির পিতার সার্বিক নির্দেশনায় ১৯৭৪ সালে প্রণীত হয় জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতি। এই নীতির আলোকে বর্তমান সরকার ‘ফোর্সেস গোল-২০৩০’ প্রণয়ন করেছে ।

এ ছাড়াও পেশাগত দায়িত্বপালনের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী দুর্যোগ মোকাবিলা, অবকাঠামো নির্মাণ, আর্তমানবতার সেবা, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা এবং দেশ গঠনমূলক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করছে বলেও বাণীতে উল্লেখ করেন তিনি।

দিবসটি উপলক্ষে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালে ২১ নভেম্বর দেশপ্রেমিক জনতা, মুক্তিবাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী ও বিভিন্ন আধাসামরিক বাহিনীর সদস্যগণ দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে আক্রমণ করেন। সম্মিলিত আক্রমণের ফলে ১৬ ডিসেম্বর দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি জাতির অগ্রযাত্রা ও বিজয়ের স্মারক হিসেবে প্রতিবছর ২১ নভেম্বর ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস’ পালন করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী বাণীতে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে সমগ্র বাঙালি জাতি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। তাঁর দূরদর্শিতা, সাহস, ন্যায়ের প্রতি অবিচল আস্থা এবং ঐন্দ্রজালিক নেতৃত্বে বাঙালি জাতি পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে ছিনিয়ে এনেছিল স্বাধীনতার রক্তিম সূর্য।

ঐতিহাসিক এই দিনে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের সকল বীর শহীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে তিনি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন দেশমাতৃকার জন্য জীবন উৎসর্গকারী সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনের পাশাপাশি জাতির পিতা একটি আধুনিক ও চৌকস সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলার কাজ শুরু করেন। সেনাবাহিনীর জন্য তিনি মিলিটারি একাডেমি, কম্বাইন্ড আমর্ড স্কুল ও প্রতিটি কোরের জন্য ট্রেনিং স্কুলসহ আরও অনেক সামরিক প্রতিষ্ঠান এবং ইউনিট গঠন করেন। তিনি চট্টগ্রামে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ঘাঁটি ঈসা খাঁ উদ্বোধন করেন।

বঙ্গবন্ধু ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৎকালীন যুগোশ্লাভিয়া থেকে নৌবাহিনীর জন্য দু’টি জাহাজ সংগ্রহ করেন জানিয়ে তিনি বলেন, যেগুলো প্রায় ৪০ বছর পর আজও চালু আছে। একইভাবে বিমান বাহিনীর জন্য বঙ্গবন্ধু তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে সুপারসনিক মিগ-২১ জঙ্গি বিমানসহ হেলিকপ্টার, পরিবহণ বিমান ও র্যাডার সংগ্রহ করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2020
Theme Developed BY ThemesBazar.Com